Sunday, July 31, 2016

ঝরনার বাড়ি বা ফলিং ওয়াটার


দক্ষিণ পেনসিলভানিয়ার এক গভীর অরণ্যে আলোছায়া আর গাছপালায় ঘেরা পাথুরে এক পাহাড়ের মধ্যে বয়ে যাচ্ছে এক ঝরনা। এই ঝরনার ওপর ঝুলন্তভাবে (ক্যানটিলিভার ধারণা) তৈরি করা এক স্বপ্নের বাড়ি। এ বাড়ির নাম ‘ফলিং ওয়াটার’। যুক্তরাষ্ট্রে অবসরযাপনের উল্লেখযোগ্য এই বাড়ির নকশা করেছেন বিশ্বখ্যাত স্থপতি ফ্র্যাঙ্ক লয়েড রাইট। এডগার জে কফম্যানের জন্য স্থাপত্য নকশা করেছিলেন তিনি। ১৯৩৫ সালে পরিকল্পনা আর ১৯৩৬ থেকে ১৯৩৯ সাল পর্যন্ত চলে এ বাড়ির নির্মাণকাজ...............................

Saturday, July 30, 2016

বর্ষায় বাংলার রূপ



পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য বুঝি বদলে যাওয়া আকাশের রং। যে আকাশ আলতারাঙা ভোর নিয়ে দিন শুরু করে, সে আকাশই আবার ঝকঝকে নীল হয়ে জাপটে ধরে নীল-সবুজের গোল পৃথিবীটা, আর দিন শেষে সোনালি রং ছড়িয়ে সৌরজগৎকে জানিয়ে দেয় এই পৃথিবীটা অমূল্য। আকাশের এই রঙের বদলে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে মেঘ। মেঘ বরাবরই খুব প্রিয়, আর................................

Thursday, July 21, 2016

নদীর এই বাঁকটা অনেক বেশি মোহময়’—নাদিয়ার মুখের কথা শেষ না হতেই দেখি চিকিৎসক নাজমুল হক নদীর বাঁকের ছবি তোলায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। তারপর যতই সামনে এগিয়েছি, কর্ণফুলী নদীর প্রতিটা বাঁক আমাদের শুধুই মুগ্ধ করেছে, বিস্ময়ভরে তাকিয়ে দেখেছি। কখনো ছবি তোলার জন্য ব্যস্ত হয়েছি, আবার কখনো প্রকৃতি উপভোগ করে করে এগিয়েছি। পুরো দুই দিনের প্রায় ২৫ ঘণ্টা আমরা কর্ণফুলী নদীতে ভেসে বেড়িয়েছি। অসাধারণ ছিল সে নদীপথে চলার প্রতিটি মুহূর্ত.............

সুর্য যেখানে ডুব দেয়











অ্যাডভেঞ্চার যাদের নিত্যসঙ্গী, তাদের দড়ি দিয়ে বেঁধেও ঘরে রাখা সম্ভব না। এই যাত্রার শুরুটাই হয়েছে লঞ্চ ধরার অ্যাডভেঞ্চার দিয়ে। যে লঞ্চ ছাড়ার কথা ঠিক বিকেল ৫টা ৩০ মিনিটে, সেই লঞ্চ আমরা টেনেটুনে ঘাটের সঙ্গে আটকে রেখেছি ৫টা ৫৭ মিনিট পর্যন্ত—আমাদের দুজন সময়মতো এসে পৌঁছায়নি বলে। হাদী ভাই আর তামান্না ভাবি সদরঘাটের তীব্র যানজটে সিএনজি ছেড়ে পাক্কা সাড়ে তিন কিলোমিটার দৌড়ে এসে যেই না লঞ্চে উঠলেন, তখনই সশব্দে হুড়হাড় করে ছেড়ে দিল আমাদের ভ্রাম্যমাণ এক রাতের বাড়ি। সেই মুহূর্ত থেকেই অ্যাডভেঞ্চারের শুরু।

Wednesday, July 20, 2016

বর্ষায় কক্সবাজার চলো ঘুরে আসি











শ্রাবণের মুখর বাদল দিন এসে গেছে। বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে সাগর দেখেছেন? এ অন্য রকম সৌন্দর্য। ভিন্ন রকম মজা। এই আনন্দটুকু উপভোগ করতে এই বর্ষায় চলে যেতে পারেন পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারে। ভরা মৌসুমের তুলনায় খরচাও বেশ কম।

Tuesday, July 19, 2016

চলো ঘুরে আসি পাহাড়ের দেশে

অনেকে এই পথ ধরে  গিয়েছেন, বহুবার। চলতি পথে বিমোহিত অনেকেরই মুখ থেকে অস্ফুটে বের হয়েছে, বাহ্‌! গন্তব্য আপনাকে টানলেও, পথ ফুরাবে জানলেও আপনি চেয়েছেন পথ যেন না ফুরোয়। রাস্তার দুই পাশে ঘন জঙ্গল, সারি সারি গাছপালা আপনার ভালো লাগাকে অন্য মাত্রা দিয়েছে বারবার। সেসব গাছপালা সরিয়ে আপনি কখনো দৃষ্টি প্রসারিত করেছেন পথের দুই পাশের গাছপালা বা নিচের চমৎকার লেকের দিকে। 

Sunday, July 17, 2016

তরুণ নেতার খোঁজে প্রতিযোগিতা

আগামী ডিসেম্বরে নরওয়ের রাজধানী অসলোতে বসবে তরুণ উদ্ভাবকদের মিলনমেলা ‘টেলিনর ইয়ুথ ফোরাম ২০১৬’। এমন তরুণ, যাঁরা নানা সামাজিক সমস্যার প্রযুক্তিগত সমাধানে নেতৃত্ব দিতে পারেন। সেখানে টেলিনর গ্রুপের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশসহ ১৩টি দেশের তরুণেরা অংশগ্রহণ করবেন। গ্রামীণফোনের আয়োজনে গতকাল শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে ফোরামে অংশ নিতে ইচ্ছুক তরুণদের জন্য নিবন্ধন শুরুর ঘোষণা দেওয়া হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন গ্রামীণফোনের হেড অব এক্সটার্নাল কমিউনিকেশনস সৈয়দ তালাত কামাল ও সেন্টার অব এক্সপারটাইজ, পিপলস অ্যান্ড অর্গানাইজেশন বিভাগের পরিচালক সৈয়দ তানভীর হোসেন।

এবারের ইয়ুথ ফোরামের অংশীদার হয়েছে নোবেল পিস সেন্টার। মূলত সে কারণেই সম্মেলনের স্লোগান করা হয়েছে ‘ডিজিটালাইজেশন ফর পিস’। তবে তালাত কামাল বললেন, সময়টা যেহেতু সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার, তাই কিছুটা কাকতালীয় হলেও স্লোগানের এই ‘শান্তি’ বিশ্বব্যাপী শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রতিনিধিত্ব করে।
তানভীর হোসেন বলেন, ‘একই সমস্যার অনেক সমাধান হতে পারে। আমরা চাই সবচেয়ে উদ্ভাবনী সমাধান। এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান তো পাওয়া যাবেই, একই সঙ্গে বিশ্বব্যাপী সমমনা তরুণদের মধ্যে ধারণা আদান-প্রদানও হবে।’
ইয়ুথ ফোরামে অংশ নিতে আবেদন করা যাবে ৬ আগস্ট পর্যন্ত। বয়স ১৮ থেকে ২৮ বছরের মধ্যে হতে হবে। বাছাই প্রক্রিয়া অনুষ্ঠিত হবে কয়েকটি ধাপে। আবেদনকারীদের মধ্যে প্রাথমিকভাবে ১০০টি ধারণা নির্বাচন করা হবে। ধারণা নির্বাচনে ৪০ শতাংশ শিক্ষার্থী, ২০ শতাংশ শিক্ষক এবং বাকি ৪০ শতাংশ, যারা এই দুটি বিভাগে পড়ে না এমন উদ্ভাবকদের প্রাধান্য দেওয়া হবে। এরপর উদ্যোক্তা, শিক্ষক ও গ্রামীণফোনের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত বিচারকদের প্যানেল কয়েকটি ধাপে তিন বিজয়ী নির্বাচন করবেন। তাঁদের ধারণার উপস্থাপনার ভিডিও পাঠানো হবে নরওয়ের মূল বিচারকদের কাছে। সেখান থেকে দুই বা তিনজনের সবাইকে মূল পর্বে আমন্ত্রণ জানাবেন। নিবন্ধন করার ঠিকানা www.telenor.com/youthforum। এ ছাড়া গ্রামীণফোনের ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেজ থেকেও নিবন্ধন ও প্রতিযোগিতা সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যাবে।